Joint Recruitment Test for 5 Banks & Financial Institutions || Officer (17-08-2018) || 2018

All Written Question

1 Describe how the Dhap is considered a type of hydroponic agriculture practice.

Created: 2 years ago | Updated: 1 year ago
Updated: 1 year ago

Hydroponics agriculture practice is an age-old practice of crops production where local people using their traditional apparatus and agricultural knowledge develop a system for producing bio-diverse vegetables and crops in the floating lands.

2 What are the economic benefits of floating bed agriculture?

Created: 2 years ago | Updated: 1 year ago
Updated: 1 year ago

Floating bed agriculture is economically very beneficial due to its sustainable use of natural resources, multiple use of the land and low costs infrastructure. The materials needed for floating bed agriculture are locally abundant and handy.

3 Why is water hyacinth called 'notorious weed"?

Created: 2 years ago | Updated: 1 year ago
Updated: 1 year ago

Water hyacinth is called notorious weed because this weed reproduces itself very fast and multiples within a very short span of time covering up the whole waterways.

4

How does agro-biodiversity maintain through Dhap?

Created: 2 years ago | Updated: 1 year ago
Updated: 1 year ago

Agro-biodiversity production system can be maintained through Dhap system. In this system, one can farm fishes in the pond or other water sources and above water one can cultivate crops and vegetables decomposing water hyacinth, algae or other plant residues.

5 How does the idea 'woe turns into wealth' resemble with this paragraph?

Created: 2 years ago | Updated: 1 year ago
Updated: 1 year ago

The idea woe turns into wealth is related to the aquatic weeds like water hyacinth. Water hyacinth is famous for it's fast reproduction system. One to this terrible nature, it obstructs the water mobility and causes much more suffering. But this notorious weed can be turned into useful weeds by decomposing them to cultivate crops in Dhap system.

প্রাকৃতিক আইন ও প্রাকৃতিক অধিকার তত্ত্ব থেকে মানবতাবিরোধী অপরাধ ও যুদ্ধাপরাধ সম্পর্কে সাধারণ ধারণা লাভ করা যায়। নির্দিষ্ট কিছু কাজ মানুষের মূল্যবোধ ও মর্যাদাকে ব্যাহত করে এবং প্রত্যেক মানুষেরই জানা উচিৎ যে এগুলো সাধারণ নৈতিক মূল্যবোধের উপর প্রতিষ্ঠিত। এখানে এটা কোনো হিসেবের মধ্যে আসবে না যে তারা (বিশেষত যুদ্ধক্ষেত্রে সৈনিকরা) কি ধরনের কাজের জন্য আদিষ্ট হচ্ছে। এখানে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়টা এই যে সৈনিকরা তাদের সন্ত্রাসীমূলক কর্মকান্ডের জন্য শুধু এই বলে পার পাবে না যে তারা এই সন্ত্রাসীমূলক ঘটনা সংঘটনের জন্য আদিষ্ট হয়েছিল। নুরেমবার্গের ট্রাইব্যুনাল আদালতের ৪নং শর্ত অনুযায়ী, “যেখানে নৈতিক মূল্যবোধ দেখানোর সুযোগ ছিল সেখানে কোনো সৈনিক সেটা না দেখিয়ে সরকারের প্ররোচনামূলক সন্ত্রাসী কিছু করলে আন্তর্জাতিক নিয়ম অনুযায়ী এই অজুহাতে তাকে রক্ষাকবচ দেয়া হবে না” । অধিকন্তু ৩নং শর্তানুযায়ী “কোনো নেতা বা উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ এই ধরনের যন্ত্রনাদায়ক ঘটনার জন্য দায়ী থাকলে পার পাবেন না”। যুদ্ধপরাধ ট্রাইব্যুনাল ও আন্তর্জাতিক আইন প্রতিষ্ঠার ক্ষেত্রে নুরেমবার্গের বিচার আদালতকে একটি গুরুত্বপূর্ণ ধাপ হিসেবে দেখা হয়। নুরেমবার্গ প্রতিষ্ঠার পর হতে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়সমূহ অধিকতর নিরপেক্ষতার সহিত এই যুদ্ধাপরাধ ও মানবতাবিরোধী অপরাধের বিরুদ্ধে কাজ করছে। পাশাপাশি এটি হেগ শহরে প্রতিষ্ঠিত আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালত প্রতিষ্ঠায়ও ভূমিকা রাখে ৷

7 নজরুল বিদ্রোহী-চেতনা রূপ লাভ করেছিল পরাধীনতার বিষয়টিকে কেন্দ্র করে। নজরুলের চিন্তাধারা তাঁর বিদ্রোহী সাল সমষ্টিগত পরিচয় - রাজনৈতিক পরাধীনতা, সাম্প্রদায়িকতা, নারীর অবদমন ও সাংস্কৃতিক আধিপত্যের বিরুদ্ধে। জীবনের পুরোটা সময় তিনি প্রায় চরম দারিদ্র্যের মধ্যে কাটিয়েছেন। দারিদ্র্যকে তিনি নিজের হাতের রেখার মতো চিনতেন। সেজন্য তাঁর সব বিদ্রোহী চেতনার উৎসস্বরূপ দারিদ্র্যকে চিহ্নিত করা যায়। নজরুলের এই ব্যক্তিস্বাতন্ত্র্য পশ্চিমা পুঁজিবাদী সমাজের ব্যক্তিস্বাতন্ত্র্য থেকে ভিন্ন। এই ভিন্নতা কবির বিদ্রোহী সত্তার পরিচয় হলেও সামাজিক ব্যবস্থায় এর অবস্থান কবির রচন ব্যতিক্রমী মাত্রায় প্রতিফলিত হয়েছে। নজরুলের মধ্যে বিদ্রোহ আছে, বিপ্লবী চেতনা আছে, এবং এই কারণে ব্যক্তিস্বাতাহার দিক থেকে তিনি বরাবর আপোসহীন। আর তাঁর অনুসরণে সমাজের দৃঢ়চেতা মানুষগুলো আপন আপন বৈশিষ্ট্য নিয়ে উজ্জ্বল হয়ে উঠলে সমাজের সর্বোচ্চ উন্নতি হতে বাধ্য। (Translation into English)

Created: 2 years ago | Updated: 1 year ago
Updated: 1 year ago

Nazrul's rebel-thought was established centering the matter of dependency. Nazrul's series of thoughts are the identity of the sum of his restive existence. His restive thoughts went against political dependency, secularism, woman's repression and the supremacy over culture. He passed through most of his life-time in extreme poverty. He realized poverty acutely. That's why all of the sources of his rebel consciousness can be attributed to the poverty. This distinctiveness of Nazrul is different from the distinctiveness of the capitalist western society. Though the separateness introduces the identity of the rebel existence of Nazrul, but it had reflected in an exceptional dimension of Nazrul's writings in the social systems. Nazrul belonged to the quality of recalcitrance and revolutionary awareness and for this reason, he was adamant in terms of individuality. And if the strong-willed people like him sparkles themselves with their distinctions, the society must get the maximum advancement.

পরিকল্পিত পরিবার, সুরক্ষিত মানবাধিকার

মানুষের জীবন যাপনে পরিবারের ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ। পরিবার বিভিন্ন রকমের হতে পারে যেমন একক পরিবার, যৌথ পরিবার, বিচ্ছিন্ন পরিবার। ব্যক্তির সুষ্ঠু জীবন যাপন ও শিশুর মানসিক বিকাশের জন্য দরকার পরিকল্পিত পরিবার। পরিকল্পিত পরিবার বলতে এমন এক পরিবারকে বোঝায় যেখানে পরিবারের সদস্য সীমিত এবং প্রত্যেকেরই মৌলিক অধিকার মিটিয়ে মানবাধিকার রক্ষা করা/ সুরক্ষিত হয়। আর একটি দেশের সার্বিক উন্নয়নে পরিকল্পিত পরিবার যেমন গুরুত্বপূর্ণ তেমনি মানবাধিকার ও গুরুত্বপূর্ণ ।

বাংলাদেশের জনসংখ্যার অন্যতম সমস্যা হলো অল্প বয়সে বিয়ে ও সন্তান ধারণ। পরিবার পরিকল্পনার সাথে সুরক্ষিত মানবাধিকারের যে ডাক আজকে এসেছে, তা কোনোভাবেই সার্থকতার মুখ দেখবে না যদি না বাল্যবিবাহ ঠেকানো যায়। ২০১৪ সালে বাংলাদেশ ডেমোগ্রাফি অ্যান্ড হেলথ সার্ভের (বিডিএইচএস) রিপোর্টে দেখা গেছে, ১৫-১৯ বছর বয়সী কিশোরীদের মধ্যে শতকরা ৩১ ভাগ সন্তান জন্ম দিয়েছে বা গর্ভাবস্থায় আছে (শতকরা ২৫ ভাগ মা হয়েছে ও ৬ ভাগ গর্ভবতী)।

বাংলাদেশ একটি জনবহুল দেশ। বর্তমানে জনসংখ্যা ১৬ কোটি ৮ লক্ষ এবং জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার ১.৩৭% (অর্থনৈতিক সমীক্ষা ২০১৮)। জনসংখ্যা বাংলাদেশের এক নম্বর সমস্যা। জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণে পরিকল্পিত পরিবারের বিকল্প নেই । আমাদের দেশে পারিবারিক ও সামাজিক সদস্যদের মৌলিক অধিকার নিশ্চিত হয়। আর যে কোন দেশে মৌলিক অধিকার নিশ্চিত হলে শিশুর মানসিক বিকাশ সুষম/পরিপূর্ণ হয়। অপরিকল্পিত পরিবারে সদস্যদের মৌলিক অধিকার নিশ্চিত করা কঠিন হয়ে পড়ে। আবার, পরিবারের সদস্যদের মধ্যে অনেক সময় ঝগড়া-বিবাদ হয়ে থাকে। অপরপক্ষে পরিকল্পিত পরিবারে সদস্যদের মধ্যে সদ্ভাব বজায় থাকে এবং একে অপরের খোঁজ খবর নেয়। বাংলাদেশে নাগরিকদের উন্নত জীবন নিশ্চিতকরণে তাই প্রাথমিক ধাপ হলো পরিকল্পিত পরিবার গড়ে তোলা ।

পরিকল্পিত পরিবারে লোকসংখ্যা সীমিত থাকায় মৌলিক চাহিদা মিটিয়ে সঞ্চয়ের প্রবৃত্তি গড়ে ওঠে। আমাদের দেশে দেশজ সঞ্চয় ২৩.৬১% ও জাতীয় সঞ্চয় ২৮.০৭% (অর্থনৈতিক সমীক্ষা ২০১৮)। দেশের মানুষের সঞ্চয়ের প্রবৃত্তি একদিকে জীবনের আর্থিক নিরাপত্তা প্রদান করে অন্যদিকে দেশের অর্থনীতিকে শক্তিশালী করে। অন্যান্য উন্নত ও উন্নয়নশীল দেশে বাংলাদেশের তুলনায় সঞ্চয়ের প্রবৃত্তি বেশি। সঞ্চয়ের ক্ষেত্রে পরিকল্পিত পরিবার গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে ।

বিশ্ব জনসংখ্যা দিবস ২০১৮, এবারের প্রতিপাদ্য 'পরিকল্পিত পরিবার, সুরক্ষিত মানবাধিকার'। জাতিসংঘের সাম্প্রতিক এক সমীক্ষায় দেখা গেছে, পৃথিবীর দরিদ্রতম দেশগুলোর নারীরা জন্মনিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থা গ্রহণে আগ্রহী। বিশ্বের ২২২ মিলিয়ন নারী গর্ভধারণ এড়াতে চায় কিংবা দেরিতে গর্ভধারণ করতে চায়।

কিন্তু সমস্যা হচ্ছে তারা কার্যকর পরিবার পরিকল্পনা সেবা পাচ্ছে না এবং সন্তান জন্ম দিতে গিয়ে প্রতিদিন প্রাণ হারান গড়ে ৮০০ নারী। সন্তান জন্মদানে সক্ষম ৩৮ লাখ বিবাহিত নারী কোন জন্ম নিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি ব্যবহার করছেন না, প্রতিবছর মোট গর্ভধারণের ৪৮ শতাংশ অর্থাৎ প্রায় ২৭ লাখ হচ্ছে অনিচ্ছাকৃত গর্ভধারণ, বছরে প্রায় ১২ লাখ ইচ্ছাকৃত/ আরোপিত গর্ভপাতের ঘটনা ঘটে।

বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা অনুযায়ী, প্রতি মিনিটে সারা পৃথিবীতে জন্মায় যে ২৫০ শিশু তার ৯ জন শুধু বাংলাদেশেই জন্মাচ্ছে। জনসংখ্যা প্রক্ষেপণ/বিশ্লেষণ অনুযায়ী ২০৫০-৫৫ সালের দিকে দেশের জনসংখ্যা স্থিতাবস্থায় পৌঁছাবে, যখন মোট জনসংখ্যা হবে প্রায় ২৩ কোটি। সুতরাং পরিবার পরিকল্পনাকে কেন্দ্র করে যে বিশাল কর্মযজ্ঞ সেখানে লোকবল ও অর্থবল সবই নিয়োগ করতে হবে উদারভাবে। এখানে উল্লেখ্য যে, পরিবার পরিকল্পনা বলতে এর পরিষেবা সমূহ, এ সংক্রান্ত নীতিমালা, প্রয়োজনীয় তথ্য, পরিকল্পনা সম্পর্কে জনগণের মনোভাব, অভ্যাস, পদ্ধতি, অনাকাঙ্ক্ষিত গর্ভধারণ, নিরাপদ গর্ভপাত সবকিছুই অন্তর্ভুক্ত।

পরিশেষে বলা যায় যে, কেবল পরিকল্পিত জনসংখ্যাই জনশক্তি। আর পরিবার পরিকল্পনা সেবা দেওয়া মানে আসলে মানবাধিকার সেবাই সমুন্নত রাখা। আমরা এমন একটি বাংলাদেশ চাই যেখানে প্রতিটি গর্ভধারণ হবে কাঙ্খিত, প্রতিটি শিশুজন্ম হবে নিরাপদ, মাতৃমৃত্যু হবে রূপকথার গল্পে শোনা কোন হৃদয়বিদারক ঘটনা ।

১৭.০৮.২০১৮
স্মারক নং ১৩১৯/২০১৮ শাখা প্রধান ৷
জনাব, হাবিব উল্লাহ
পদ্মা ব্যাংক লিমিটেড ঢাকা ইপিজেড, ১৩৪৭

বিষয়ঃ সরকারের মুদ্রানীতি অনুসারে করণীয় বিষয়ক ৷

জনাব,
আপনি জনাব হাবিব উল্লাহ ০১.০১.২০১৭ ইং তারিখ থেকে ২০১৮ সালে আগষ্ট পর্যন্ত পদ্মা ব্যাংক লিমিটেডের ঢাকা ইপিজেড শাখায় অত্যন্ত সফলতার সাথে দায়িত্ব পালন করে যাচ্ছেন। ইতোমধ্যে বিভিন্ন প্রিন্ট ও ইলেট্রনিক মিডিয়ার মাধ্যমে জেনে থাকবেন যে বাংলাদেশ ব্যাংক ২০১৮ সালের জুলাই-ডিসেম্বরের জন্য নতুন মুদ্রানীতি প্রণয়ন করেছে। আপনার সদয় অবগতির জন্য মুদ্রানীতি পেশ করছি।

প্রবৃদ্ধি অর্জন এবং মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণের জন্য পরবর্তী ৬ মাস অভ্যন্তরীন ঋণ, মুদ্রা সরবরাহ, অভ্যন্তরীন সম্পদ, বৈদেশিক সম্পদ কতটুকু বাড়বে বা কমবে তার একটি পরিকল্পনাই হলো মুদ্রানীতি। এবারের মুদ্রানীতিতে অভ্যন্তরীণ ঋণের যোগান ১৫.৯ শতাংশ নির্ধারণ করা হয়েছে। এটি গেল অর্থবছরের শেষার্ধের মুদ্রানীতিতে ১৪.৬ শতাংশ ছিল । অর্থাৎ আগামী ৬ মাসে সরকার ব্যাংক ব্যবস্থা থেকে বেশি পরিমাণ ঋণ নিতে পারবে। মূলত নির্বাচনী বছরে উন্নয়ন কর্মকান্ড বাড়ানো হবে বলে সরকারি ঋণের পরিধি বাড়ানো হয়েছে। কারণ আগের মুদ্রানীতিতে সরকারের ঋণ প্রবৃদ্ধি ছিল ৮.৬ শতাংশ যা এই মুদ্রানীতিতে বাড়িয়ে করা হয়েছে ১০.৪ শতাংশ। সরকারি খাতে ঋণ বাড়লেও বেসরকারি খাতে ঋণ আগের মতোই অর্থাৎ ১৬.৮ শতাংশই রাখা হয়েছে ।

অতএব, আপনার কাছে বিনীত নিবেদন এই যে, বাংলাদেশ ব্যাংকের মুদ্রানীতি সম্পর্কিত নতুন নীতিমালা অনুসরণ করে আমাদের ঢাকা ইপিজেড শাখাকে একটি অনুকরণীয় শাখা হিসেবে গড়ে তুলবেন।

স্বাক্ষর . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . 

ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী অফিসার
পদ্মা ব্যাংক লিমিটেড প্রধান কার্যালয়
ঢাকা - ১২০০

প্রশ্নে বলা হয়েছে যে, একজন গাড়ীর মালিক পরপর তিন বছরে 75 টাকা, 80 টাকা ও 85 টাকা দিয়ে পেট্রোল কিনল। সে যদি প্রতি বছর পেট্রোল বাবদ 40,000 টাকা ব্যয় করে, তবে গড়ে লিটার প্রতি প্রায় কত খরচ হয়েছিল?

Amount of petrol used in 3 years = (4000075 + 4000080+4000085)Liter

= 40, 000 (175 + 180 + 185) Liter=  40, 000 × 15 (115 + 116 + 117)  Liter= 8,000 (115 + 116 + 117)  Liter= 8,000 272 + 255 + 2404080 Liter= 8,000 × 7674080 Liter= 7670051 LiterTotal cost = 3 × 40,000 = 120,000 Taka

প্রশ্নে বলা হচ্ছে, একটি ব্যবসায় দুইজন অংশীদারীর একজন P সক্রিয় অংশীদারী এবং অন্যজন Q শুধু বিনিয়োগ করে। P এর Q ঐ ব্যবসায় যথাক্রমে 3,40,000 টাকা এবং 6,50,000 টাকা বিনিয়োগ করে। ব্যবসা পরিচালনা বাবদ P ব্যবসা হতে 20% মুনাফা নিয়ে নেয়। মুনাফার বাকি অংশ তাদের মধ্যে বিনিয়োগের অনুপাতে ভাগ হয়। এখন প্রশ্ন হলো 99,000 টাকা মুনাফা হলে P কত টাকা পাবে ?

P gets as managerial works = 99000 × 20100 Tk. = 19,800 Tk.

∴ Residual amount of profit = 99,000 - 19,800 Tk. = 79,200 Tk

Now, ratio of their investment = = 3,40,000 : 6,50,000 = 34 : 65

Sum of the ratio = 34 + 65 = 99

∴ P will get = 79200 × 3499 = 27,200 Tk.

So, in total P will get as profit = 27,200+ 19,800 Tk. = 47,000 Tk.

প্রশ্নে বলা হচ্ছে, আয়তাকৃতির একটি নলের দৈর্ঘ্য ও প্রস্থের অনুপাত 2 : 3, নলটির ক্ষেত্রফল 16 হেক্টর। নলটির দৈর্ঘ্য এবং প্রস্থ কত?

Let, the length of the lawn is 2x meter

& the breadth of the lawn is 3x meter

  Area = (2x × 3x)m2 = 6x2 m2 We know, 1 hector = 10,000 m2  16 hector = 100006 m2 According to question 6x2 = 100006  x2 = 100006 × 6  x = 10062  x =1006 = 503  The length of the lawn = 2x = 2 × 503 = 1003 meter or 33.33 meter & the breadth of the lawn = 3x = 3 × 503 = 50 meter

এটি মূলত Cost accounting এর অংক। এই অংকের সমাধানের ক্ষেত্রে আমরা একটি সূত্র ব্যবহার করব যার মাধ্যমে একজন Operator এর Ideal time বের করা সম্ভব হবে।

Average arrival time of tools is 10 minutes

∴ Average arrival rate ar = 6010 = 6 per hours

Again, average service time is 6 minutes

∴ Average service rate Sr = 606 = 10 per hours

∴ Average idle time = arSr Sr - ar = 610 10-6 = 610 × 4 = 320 hours

ans. Average idle time is 320 hours

x-1x2-x-20+4-xx2-4x-5  = x-1x2-5x+4x-20 + 4-xx2 -5x +x-5 = x-1x x-5+ 4 x-5 + 4 -xx x-5 +1 x-5 = x-1x-5 x+4 + 4-xx-5 x+1 = x-5 x+1 + 4-x x+4x-5  x+4 x+1  = x-1 x+1 +4+x 4-x x-5 x+4 x+1 = x2 - 1 + 42 - x2x-5 x+4 x+1 = x2 -1 + 16 - x2x-5 x+4 x+1 = 15x-5 x+4 x+1

No answer found.
Answer the Question and earn rewards! 🏆✨ <br> Provide correct answer to Question, help learners, and get rewarded for your contributions! 💡💰'
Answer